০৯:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১৭,৫৬৮ টাকা করার প্রস্তাব

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:৩৭:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৪১৪৫ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

দেশের পোশাক শিল্পে সর্বনিম্ন গ্রেডে ন্যূনতম মজুরি ১৭ হাজার ৫৬৮ টাকা করার প্রস্তাব করেছে গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। জরিপ ফলাফলের ভিত্তিতে রোববার এ প্রস্তাবনা তুলে ধরে সংস্থাটি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘গার্মেন্টস খাতে নূন্যতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ পর্যবেক্ষণ ও প্রস্তাবনায় এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরা হয়।

দুজন উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে সামনে রেখে একটি পরিবারের ন্যূনতম খরচ হিসেবে করে এ প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে।

যেখানে বলা হয়, একজন পোশাক শ্রমিকের পরিবারের খাবার খরচ ১৬ হাজার ৫২৯ টাকা ও অন্যান্য খরচ ১২ হাজার ৮৮১ টাকা। মোট মাসিক খরচ ২৯ হাজার ৪১০ টাকার। এর সঙ্গে মূল্যস্ফীতি যোগ করলে দাঁড়ায় ৩১ হাজার ৯৪২ টাকা। সঙ্গে ১০ শতাংশ সঞ্চয়ও উল্লেখ করা হয়েছে, যা দুজনের আয়ের গড় করলে দাঁড়ায় ১৭ হাজার ৫৬৮ টাকা। এ কারণে গার্মেন্ট শ্রমিকদের মজুরি ১৭,৫৬৮ টাকার কম করলে হবে না।

আরও পড়ুন: ‘চীন-বাংলাদেশ পরস্পরকে সমর্থন করে’

সিপিডি জানিয়েছে, তারা ৭৬টি কারখানার ২২৮ জন শ্রমিকের ওপর গবেষণা করে এই প্রস্তাব দিচ্ছে।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম ও সিনিয়র গবেষণা সহকারী তামিম আহমেদ।

সিপিডি বলেছে, বিদেশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো যদি প্রতি পোশাকে বাড়তি ৭ সেন্ট দেয়, তাহলে এই মজুরি দিতে কারখানা মালিকেরা চাপে পড়বেন না।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

x

পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১৭,৫৬৮ টাকা করার প্রস্তাব

আপডেট: ০৪:৩৭:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩

দেশের পোশাক শিল্পে সর্বনিম্ন গ্রেডে ন্যূনতম মজুরি ১৭ হাজার ৫৬৮ টাকা করার প্রস্তাব করেছে গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। জরিপ ফলাফলের ভিত্তিতে রোববার এ প্রস্তাবনা তুলে ধরে সংস্থাটি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘গার্মেন্টস খাতে নূন্যতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ পর্যবেক্ষণ ও প্রস্তাবনায় এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরা হয়।

দুজন উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে সামনে রেখে একটি পরিবারের ন্যূনতম খরচ হিসেবে করে এ প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে।

যেখানে বলা হয়, একজন পোশাক শ্রমিকের পরিবারের খাবার খরচ ১৬ হাজার ৫২৯ টাকা ও অন্যান্য খরচ ১২ হাজার ৮৮১ টাকা। মোট মাসিক খরচ ২৯ হাজার ৪১০ টাকার। এর সঙ্গে মূল্যস্ফীতি যোগ করলে দাঁড়ায় ৩১ হাজার ৯৪২ টাকা। সঙ্গে ১০ শতাংশ সঞ্চয়ও উল্লেখ করা হয়েছে, যা দুজনের আয়ের গড় করলে দাঁড়ায় ১৭ হাজার ৫৬৮ টাকা। এ কারণে গার্মেন্ট শ্রমিকদের মজুরি ১৭,৫৬৮ টাকার কম করলে হবে না।

আরও পড়ুন: ‘চীন-বাংলাদেশ পরস্পরকে সমর্থন করে’

সিপিডি জানিয়েছে, তারা ৭৬টি কারখানার ২২৮ জন শ্রমিকের ওপর গবেষণা করে এই প্রস্তাব দিচ্ছে।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম ও সিনিয়র গবেষণা সহকারী তামিম আহমেদ।

সিপিডি বলেছে, বিদেশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো যদি প্রতি পোশাকে বাড়তি ৭ সেন্ট দেয়, তাহলে এই মজুরি দিতে কারখানা মালিকেরা চাপে পড়বেন না।

ঢাকা/এসএম