সরকার প্রণীত সমধর্মী নীতিমালাগুলোর মধ্যে
কোনো সম্পর্ক ও সাজুয্য থাকে না বলে মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) রিসার্চ ডিরেক্টর খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে সরকারের একটি নীতিমালার
সঙ্গে অন্যটির কোনো সম্পর্ক নেই। যেমন স্রেডা অ্যাক্টে এনার্জি অডিটের কথা বলা হয়েছে
কিন্তু রিনিউএবল এনার্জি পলিসিতে এনার্জি অডিটের কথা বলা হয়নি। আবার স্রেডা অ্যাক্টে
ট্যাক্স এক্সেম্পশানের বিষয়গুলো নেই কিন্তু রিনিউএবল এনার্জিতে তা বলা হয়েছে।’
আজ বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) ধানমন্ডির সিপিডি
সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সিপিডির এ রিসার্চ ডিরেক্টর। এদিন
‘নতুন নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি ২০২২ (খসড়া): এটি কি পরিচ্ছন্ন জ্বালানির লক্ষ্য পূরণ
করতে সক্ষম হবে?’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংস্থাটি।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, নবায়নযোগ্য
জ্বালানির যে নতুন নীতি হবে তা যেন অন্যান্য ডকুমেন্টের জন্য ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
অর্থাৎ এ ডকুমেন্টে নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য যে ধরনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হবে, সমধর্মী
নীতিগুলোর জন্য এসব লক্ষ্য যেন ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
বাংলাদেশের পলিসি ডকুমেন্টকে দুর্বল মন্তব্য
করে তিনি আরো বলেন, যে বিষয়গুলো নবায়নযোগ্য জ্বালানির মধ্যে থাকা দরকার যেমন পোর্টফোলিও
স্ট্যান্ডার্ড, স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং, ফাইন্যান্সিং, ট্যাক্স ইন্সেন্টিভ ইস্যু ইত্যাদি
যেন এ নীতিমালার মধ্যে সন্নিবেশিত হয়।