img

পোশাক শিল্পে ন্যূনতম মজুরি ১৭,৫৬৮ টাকা করার প্রস্তাব সিপিডি'র

প্রকাশিত :  ১০:৪৩, ০৮ অক্টোবর ২০২৩

পোশাক শিল্পে ন্যূনতম মজুরি ১৭,৫৬৮ টাকা করার প্রস্তাব সিপিডি'র

দেশের পোশাক শিল্পে সর্বনিম্ন গ্রেডে ন্যূনতম মজুরি ১৭ হাজার ৫৬৮ টাকা করার প্রস্তাব করেছে গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। জরিপ ফলাফলের ভিত্তিতে রোববার এ প্রস্তাবনা তুলে ধরে সংস্থাটি।

রাজধানীর লেকশোর হোটেলে আয়োজিত ‘গার্মেন্টস খাতে নূন্যতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ পর্যবেক্ষণ ও প্রস্তাবনায় এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরা হয়।

দুজন উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে সামনে রেখে একটি পরিবারের ন্যূনতম খরচ হিসেবে করে এ প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে।

যেখানে বলা হয়, একজন পোশাক শ্রমিকের পরিবারের খাবার খরচ ১৬ হাজার ৫২৯ টাকা ও অন্যান্য খরচ ১২ হাজার ৮৮১ টাকা। মোট মাসিক খরচ ২৯ হাজার ৪১০ টাকার। এর সঙ্গে মূল্যস্ফীতি যোগ করলে দাঁড়ায় ৩১ হাজার ৯৪২ টাকা। সঙ্গে ১০ শতাংশ সঞ্চয়ও উল্লেখ করা হয়েছে, যা দুজনের আয়ের গড় করলে দাঁড়ায় ১৭ হাজার ৫৬৮ টাকা। এ কারণে গার্মেন্ট শ্রমিকদের মজুরি ১৭,৫৬৮ টাকার কম করলে হবে না।

সিপিডি জানিয়েছে, তারা ৭৬টি কারখানার ২২৮ জন শ্রমিকের ওপর গবেষণা করে এই প্রস্তাব দিচ্ছে। 

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম ও সিনিয়র গবেষণা সহকারী তামিম আহমেদ।

সিপিডি বলেছে, বিদেশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো যদি প্রতি পোশাকে বাড়তি ৭ সেন্ট দেয়, তাহলে এই মজুরি দিতে কারখানা মালিকেরা চাপে পড়বেন না।

 

img

কোরবানির ঈদের আগে বাড়বে না ভোজ্য তেলের দাম

প্রকাশিত :  ১৪:১৩, ২১ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৪:১৮, ২১ মে ২০২৪

ডলারের দাম বাড়লেও কোরবানির ঈদের আগে দেশের বাজারে ভোজ্য তেলের দাম সমন্বয় করা হবে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। 

মঙ্গলবার (২১ মে) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা আমদানিনির্ভর পণ্য বিশেষ করে ভোজ্য তেলের কোনো অ্যাডজাস্টমেন্ট (সমন্বয়) করব না। আশা করছি উৎপাদনকারী ও আমদানিকারক যারা আছেন, ঈদ পর্যন্ত নতুন করে তারা কোনো মূল্য বেধে দেবেন না। পুরনো মূল্যেই তারা সরবরাহ করতে পারবেন। ডলারের দাম বাড়লেও ভোক্তাদের সুবিধার্থে পণ্যের দাম একই পর্যায় রাখব।

এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, রমজানের আগে-পরে আমরা বাজার স্থিতিশীল রাখতে তৎপর ছিলাম। নতুন সরকার আসার পরে সময়টা কম ছিল, জোরটা অনেক বেশি ছিল- বাজারে যাতে কোনোভাবে খাদ্যের কিংবা নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের কোনো সংকট না হয়।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মনিটরিং আবার সচল করব। যাতে ঈদকে সামনে রেখে বাজার থেকে কেউ সুযোগ-সুবিধা নিতে না পারেন। এটা নিয়মিত মনিটরিং, একটা স্বাভাবিক গতিতে এ কার্যক্রম চলে। রমজানে ও ঈদে আমাদের বিশেষ ব্যবস্থা থাকে। আমাদের অভিভাবক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছেন। তাই আমাদের কার্যক্রম জোরদার হবে, দৃশ্যমান হবে।