এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: লকডাউন অমান্য করার আগে কিন্তু এবার ভাবতে হবে? নাহলে ঢুকতে হতে পারে জেলে। কারণ করোনা পরিস্থিতি যতই ঘোরাল হচ্ছে, ততই লকডাউন কার্যকরি করতে কোমর বাঁধছে পুলিশ। সেই সূত্রেই মাত্র ২৮ ঘণ্টায় কলকাতা থেকেই ১৫৪০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ১২৯টি গাড়ি।লকডাউন ঘোষণার পর শুরুর দিকে কড়া হাতে পরিস্থিতি সামলাচ্ছিল কলকাতা পুলিশ। লাঠিচার্জও হচ্ছিল দিকেদিকে। যা নিয়ে সমালোচনা শুরু হতেই কিছুটা গুটিয়ে যান পুলিশকর্মীরা। নির্দেশ এসেছিল উপরমহল থেকেও। এরপর থেকেই দেখা যায়, কারণে-অকারণে অনেকেই রাস্তায় বেরিয়ে পড়ছেন, ঘুরছেন, আড্ডা দিচ্ছেন। সেইসঙ্গে ক্রমেই পাল্লা দিয়ে বাড়ছে করোনার প্রকোপ।
বুধবারই নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠক থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'সামনের দুটো সপ্তাহ অত্যন্ত গুরুতর। প্লিজ আপনারা দয়া করে সরকারের নির্দেশ মানুন। আবার আড্ডা দেওয়ার, ক্যারম খেলার সময় পাবেন। এই কটা দিন বাদ দিন। আগামী দিন ভালো থাকতে হলে আড্ডা দেওয়া বন্ধ করুন।'
তাঁর কাছে বিভিন্ন জায়গা থেকে খবর আসছে মানুষজন আড্ডা দিচ্ছেন, রাস্তায় ক্যারম খেলছেন। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের মানুষের কাছে তিনি বলেন, 'হাত জোড় করে, পায়ে পড়ে বলছি এই কটা দিন লকডাউন মেনে চলুন। বাজের সব জিনিস পাবেন। তাই গেলেও ভিড় করবেন না। সরকার আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু আপনার বিষয়টিকে হালকাভাবে নেবেন না। তবে, আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।'
এ দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্সে লকডাউনে কঠোরতা দেখানোর কথা বলেন। অর্থাৎ পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝেই এবার আবার পুলিশকে বার্তা দেওয়া হল, প্রয়োজনে কঠোর হতে হবে আরও। তবে, পরিস্থিতি যেন উত্তপ্ত না হয়ে ওঠে। আর পুলিশকে সেই 'স্বাধীনতা' দেওয়ায় বদলে গিয়েছে গ্রেফতারির পরিসংখ্যান।
বুধবারই নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠক থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'সামনের দুটো সপ্তাহ অত্যন্ত গুরুতর। প্লিজ আপনারা দয়া করে সরকারের নির্দেশ মানুন। আবার আড্ডা দেওয়ার, ক্যারম খেলার সময় পাবেন। এই কটা দিন বাদ দিন। আগামী দিন ভালো থাকতে হলে আড্ডা দেওয়া বন্ধ করুন।'
তাঁর কাছে বিভিন্ন জায়গা থেকে খবর আসছে মানুষজন আড্ডা দিচ্ছেন, রাস্তায় ক্যারম খেলছেন। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের মানুষের কাছে তিনি বলেন, 'হাত জোড় করে, পায়ে পড়ে বলছি এই কটা দিন লকডাউন মেনে চলুন। বাজের সব জিনিস পাবেন। তাই গেলেও ভিড় করবেন না। সরকার আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু আপনার বিষয়টিকে হালকাভাবে নেবেন না। তবে, আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।'
এ দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্সে লকডাউনে কঠোরতা দেখানোর কথা বলেন। অর্থাৎ পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝেই এবার আবার পুলিশকে বার্তা দেওয়া হল, প্রয়োজনে কঠোর হতে হবে আরও। তবে, পরিস্থিতি যেন উত্তপ্ত না হয়ে ওঠে। আর পুলিশকে সেই 'স্বাধীনতা' দেওয়ায় বদলে গিয়েছে গ্রেফতারির পরিসংখ্যান।